ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ৭নং চিলারং ইউনিয়নে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছেন ফজলুল হক সাবেক চেয়ারম্যান ৭নং চিলারং ইউনিয়ন পরিষদ ও সাবেক সভাপতি ৭নং চিলারং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ।

 

ফজলুল হক আওয়ামী লীগের মূল ধারার রাজনীতির সাথে যুক্ত থেকে দীর্ঘদিন ৭নং চিলারং ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের পাশে থেকে সেবায় নিয়োজিত আছেন। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী হতে চায় সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক সভাপতি ফজলুল হক।

 

 

জানা যায়, সদর উপজেলার চিলারং ইউনিয়নের পাহাড়ভাঙ্গা গ্রামে ১৯৫৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন ফজলুল হক।

 

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাজীবন শেষ করেন ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ থেকে এবং পাহাড়ভাঙ্গায় অধ্যয়ণরত অবস্থায় ছাত্র রাজনীতি দিয়ে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন।

 

১৯৯৬ সাল থেকে ৭নং চিলারং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে ২০১৪ সাল পর্যন্ত দলের দুঃসময়ে দায়িত্ব পালন করেন।

 

পাহাড়ভাঙ্গা গ্রামের সুশীল সমাজের পরিচিত মুখ মুনির উদ্দিন আহমেদ মাস্টার (মৃত) এর সুযোগ্য পুত্র ফজলুল হক বাবার মতোই জনকল্যাণের পথ ধরেই নিজ ইউনিয়নে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। এলাকার জনসাধারণের যেকোনো ছোট-বড় সমস্যায় দ্রুত ছুটে গিয়ে সমাধান করাসহ ইউনিয়নের নানা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকেন প্রবীণ এই চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী।

 

এদিকে, আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টারিং করাসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেরও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে তার সরব ভূমিকা বিদ্যমান। এলাকার বিভিন্ন হাট-বাজার ও চায়ের দোকানে তাকে নিয়ে চলছে সর্বত্র আলোচনা এবং জনসাধারণের মধ্যে তাকে নিয়ে রয়েছে নানা জল্পনা-কল্পনা। এলাকার বিভিন্ন শেণি-পেশার মানুষ নিজ থেকেই ফজলুল হকের পক্ষে প্রচারণাসহ দোয়া চেয়ে জনসাধারণের দ্বারপ্রান্তে যাচ্ছেন।

 

“ফজলুল হককে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই” এই কথা এখন স্থানীয় জনগণের মুখে মুখে সর্বত্র প্রচলিত।

 

প্রবিণ এই চেয়াম্যান পদপ্রার্থী ফজলুল হক বলেন, আমি জনকল্যাণের কাজ করে যাচ্ছি এবং সবসময় যেকোনো অবস্থায় আমার ইউনিয়নবাসীর পাশে আমি আছি। আমার ইউনিয়নে বেকার সমস্যা সমাধান, মাদক সন্ত্রাস দূরীকরণ, বালাবিবাহ বন্ধসহ নানা সামাজিক কাজে সর্বদা সচেষ্ট থাকি। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে মনোনয়ন দেন আমি চিলারং ইউনিয়নকে মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলতে অঙ্গিকারাবদ্ধ। চিলারং ইউনিয়নবাসীর পূর্ণ সমর্থনে আমি এগিয়ে যাচ্ছি। আমার জন্য আপনারা দোয়া করবেন।